সাফল্য যেন সোনার হরিণ কিংবা রাতের শেষ রেলগাড়িটা। সবাই ছুটছে তার দিকে। সবার মনে প্রশ্ন, হরিণের দেখা মিলবে কবে কিংবা রেলগাড়িটা কি ধরতে পারব? কেউ সাফল্যের জন্য
তরুণরা পড়ালেখা শেষ করে চাকরি পাওয়ার জন্য দীর্ঘ দিন চেষ্টা করেন। শেষে অনেকের ফলাফল হয় শূন্য। শুধু চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে নিজে স্বল্প পুঁজি নিয়ে
ব্যবসা করার জন্য শুরুতেই খুব বেশি পুঁজির দরকার হয় না। ফলে এখন ব্যবসা শুরু করতে না পারার কারণ হিসেবে ‘পুঁজির অভাব’ কথাটি আর হালে পানি পাচ্ছে না।
মানসিক চাপ কখনো কখনো ভালো। কিন্তু অতিরিক্ত মানসিক চাপ আবার ভালো নয়। বিশ্বের সব মানুষই এই চাপকে পুঁজি করে সফল হয়েছেন, আবার অনেকেই চাপে চ্যাপ্টা হয়ে গেছেন।
একজন উদ্যোক্তার ব্যবসায়ে সফল ও ব্যর্থ হওয়ার কারণ যদিও তার সামর্থ্য, দুর্বলতা, প্রবণতা ইত্যাদির উপর নির্ভর করে। কিন্তু তারপরেও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ আছে যেগুলো মূলত একজন
ব্যবসা করার জন্য শুরুতেই খুব বেশি পুঁজির দরকার হয় না। ফলে এখন ব্যবসা শুরু করতে না পারার কারণ হিসেবে ‘পুঁজির অভাব’ কথাটি আর হালে পানি পাচ্ছে না।
উদ্দ্যোক্তা হওয়ার জন্য তরুন কিংবা বৃদ্ধ, কোনো বয়সই প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে না। যখনই আপনি যুগোপযোগী উদ্যোগ নিতে পারবেন, তখনই আপনি উদ্দ্যোক্তা হতে পারবেন। আপনি যদি ৬০ বছর
প্রতিনিয়ত সদ্য গ্রাজুয়েট সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীরা চাকরির বাজারে প্রবেশ করছে। তবে চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে অথবা ক্যারিয়ারে সাফল্য পেতে শুধুমাত্র ভালো কোনো কলেজ বা ইউনিভার্সিটির ডিগ্রি থাকলেই হয়
একজন উদ্যোক্তা সব সময় চান সফল হতে। তিনি তার নিজের কাজ সময়মত করার চেষ্টা করেন সব সময়। কিন্তু শুধুমাত্র পরিশ্রম করলেই কি সফল হওয়া যায়? উদ্যোক্তার থাকা
করোনার কারণে একদিকে যেমন চাকরি হারিয়েছেন অনেক কর্মী, অন্যদিকে বেতন কমে যাওয়াসহ নানা ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে পর্যুদস্ত হয়ে পড়েছেন জনগোষ্ঠীর এক বিরাট অংশ। পরিস্থিতির কারণে সৃষ্টি হওয়া
‘অন্ট্রাপ্রেনার’ (Entrepreneur) তথা ‘উদ্যোক্তা’ নামক শব্দটির সঙ্গে আজকাল কম-বেশি আমরা সবাই পরিচিত। উদ্যোক্তা বলতে এমন এক ব্যক্তিকেই বোঝায়, যিনি অন্যের অধীনে চাকরির পরিবর্তে নিজেই ছোটখাট কোনো একটি