প্রত্যেক সফল মানুষেরই জীবনে একটি গল্প থাকে। তাকে ঐ সফলতার জন্য অনেক কষ্ট ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়েছে। পাড়ি দিতে হয়েছে অনেক কন্টকাকির্ন পথ। যাদের পরিশ্রমের ফল
কাজ শুরু করার সাথে সাথেই কি সফলতা আসে? নিশ্চয় না। জীবন যেমন পুষ্পশয্যা নয় তেমনি সফলতাও রাতারাতি ধরা দেয় না। সফলতাকে অর্জন করে নিতে হয়। কঠোর পরিশ্রম,
মরুভুমিতে বালু বিক্রি, সমুদ্রপাড়ে দাঁড়িয়ে বাতাস বিক্রি, অথবা বরফের দেশে ফ্রিজ বিক্রি সহজ কাজ নয়। অথচ এমন কিছু মানুষ আছে যারা শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাস আর বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে
শুরুতেই প্রচ- হোচট খেয়েছিলেন। তপ্ত রোদে রাজধানী ঢাকার পিচঢালা পথে হেটে-হেটে শরীরের ঘাম ঝড়িয়েছেন দিনের পর দিন। তবুও ক্লান্ত হয়ে ভেঙে পড়েননি তিনি। ধানমন্ডি থেকে বাংলামোটর, যাত্রাবাড়ি
গৃহকর্মী থেকে হয়ে গেলেন মাইক্রোসফটের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর! এমনও কি সম্ভব? গল্পের মতো শোনালেও বিষয়টি সত্যি হয়েছে কুড়িগ্রামের ফাতেমার বেলায়। বাল্যবিয়ের হাত থেকে মুক্ত হওয়া এই কিশোরী এখন
বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের অনেক আগেই যাত্রা শুরু করে চট্টগ্রামভিত্তিক শিল্প পরিবার হাবিব গ্রুপ। ১৯৪৭ সালে ট্রেডিং কম্পানি দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও আমদানিনির্ভর ব্যবসার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি। সিমেন্ট শিল্প,
দক্ষিণ বঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলা যশোর। ছবির মত সুন্দর একটি গ্রাম ফুলসর। আর সেই গ্রামের আলো বাতাসে দুরন্তপনায় তার বেড়ে ওঠা। সবে মাত্র দ্বিতীয় শ্রেনীতে পড়াশুনা। প্রথম মাথায়
দারিদ্র্যকে জয় করে যারা স্বপ্ন পূরণ করেছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম ‘শ্যামলী পরিবহনের’ চেয়ারম্যান গনেশ চন্দ্র ঘোষ। চুয়ালি্লশ বছর আগে একটি জীর্ণ পুরাতন স্কুটার থেকে একটি চকচকে নতুন
স্বপ্ন দেখতেন। স্বপ্ন বাস্তবায়নও করলেন। চাকুরী ছেড়ে নেমে পড়লেন ব্যবসায়। হয়ে উঠলেন সফল উদ্যোক্তা। গড়ে তুললেন রানার গ্রুপ। এখন সেই রানার গ্রুপ নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন আন্তজার্তিক পর্যায়ে।
ছোটবেলায় পরিবারের সবাই মিলে একসঙ্গে খাবার টেবিলে বসতাম। তখন গল্প করতেন সবাই। সেসব গল্প বেশির ভাগ হতো ব্যবসা নিয়ে। কোথাও হয়তো বেড়াতে গেছি কিংবা পারিবারিক আলোচনায় দেখা
এক সময় মাত্র একটি ট্রাক ছিল তার। এখন তিনি একে একে ১২শ’ বাসের মালিক। দেশের বিভিন্ন এলাকার সঙ্গে সেতুবন্ধন তৈরি করে চলেছে তার বাসগুলো। এলাকায় তিনি ‘ফাদার