যে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য অগ্নিপ্রতিরোধক ব্যবস্থা থাকা এবং ফায়ার লাইসেন্স গ্রহন করা অত্যাবশ্যকীয় শর্ত। আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে ফ্যাক্টরি বা ভবনের জন্য ফায়ার লাইসেন্স করতে
পেটেন্ট কি? পেটেন্ট হচ্ছে একচেটিয়া অধিকার, কোনো কিছু উদ্ভাবনের জন্য এটা অনুমোদন করা হয়। উদ্ভাবনটি হতে পারে একটি পণ্য বা একটি প্রক্রিয়া যা কোনো কিছু সম্পাদনের নতুন
ইন্টারন্যাশানাল অর্গানেজশন ফর স্ট্যার্ন্ডাইজেশন এর সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে ISO। ১৯৪৭ সালে ISO প্রতিষ্ঠিত হয়। সুইজারল্যান্ডের, জেনেভা শহরে এর সদর দপ্তর অবস্থিত। ISO মূলত বিভিন্ন ধরনের স্ট্যার্ন্ডাড ডেভেলপ
একাধিক উদ্যোক্তা মিলে কোনো ব্যবসা দাঁড় করানোর সময় প্রশ্ন আসে প্রতিষ্ঠানটি কি যৌথ কারবার বা পার্টনারশিপের অধীনে নাকি কোম্পানির অধীনে পরিচালিত হবে? বিষয়টির সমাধানে কোম্পানি ও যৌথ
ব্যবসা করতে যাচ্ছেন। ব্যবসা করার জন্য সব আইনি বাধ্যবাধকতা সম্পন্ন করা থাকলেও এখনো ব্যবসাসংক্রান্ত চুক্তিপত্র সম্পাদন করেননি। বিশেষ করে আপনি যৌথভাবে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করতে চাইলে অবশ্যই
অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম। পেনশনের পুরো টাকা একবারে তুলে ঢাকার মাদারটেকে নিজের নামে কেনা প্লটে বাড়ি করবেন বলে ঠিক করেছেন। কিন্তু ঢাকায় বাড়ি করাটা তো
শিল্প-কারখানায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং ঝুঁকিপূর্ণ সরঞ্জাম হল বয়লার। এর নিরাপদ পরিচালনা নিশ্চিত করা এবং যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ জরুরি। ত্রুটিপূর্ণ নির্মাণ ও পরিচালনা এবং উপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে কোন দুর্ঘটনা
কনস্ট্র্রাকশন সার্টিফিকেট নিতে হলে প্রথমে ল্যান্ড ক্লিয়ারেন্স নিতে হবে। প্রথম ধাপে যার কাছ থেকে জমি খরিদ করা হয়েছে সেখান থেকে ল্যান্ড ক্লিয়ারেন্স নিতে হবে। এরপর কনস্ট্রাকশনের জন্য
যারা কোম্পানী গঠন ও পরিচালনা করতে চান তাদের জন্য কোম্পানী আইন সম্পর্কে থারণা থাকা আবশ্যক। বাংলাদেশে কোম্পানী পরিচালিত হয় কোম্পানী আইন ১৯৯৪ অনুসারে। কোম্পানী আইনের প্রতিটি খন্ড
যারা কোম্পানী গঠন ও পরিচালনা করতে চান তাদের জন্য কোম্পানী আইন সম্পর্কে থারণা থাকা বিশেষ ভাবে প্রয়োজন। কোম্পানী পরিচালিত হয় কোম্পানী আইন ১৯৯৪ অনুসারে। এ আইনের প্রতিটি
বিদেশ থেকে পণ্য বা যন্ত্রাংশ আমদানী করার জন্য অবশ্যই ব্যাংকের মারফত এলসি করতে হয় । এই এলসির মাধ্যমেই সরবরাহকারীরা একদেশ থেকে অন্য দেশে পন্য আমদানি রপ্তানি করে