ভিন্ন পন্থায় খামার গড়ে এলাকায় তিনি বেশ পরিচিত। অন্য খামারিদের মতো গৎবাঁধা নিয়মে আবদ্ধ জায়গায় গরু বেঁধে রাখেন না। তাঁর খামারের গরু ঘুরে বেড়ায় নির্দিষ্ট বেষ্টনীর চারপাশে।
আগে উচ্চ ফলনশীল ফল ও ফসল ফলানোর কাজ করতেন। গরু লালন পালন থেকে শুরু করে প্রতিপালন করেছেন ছাগলও। তখন তিনি চেষ্টা করেছেন ‘ব্লাক বেঙ্গল গোট’ জাতের ছাগলের
ইন্দোনেশিয়াভিত্তিক ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম প্রতিষ্ঠান গো-জেকসহ বিভিন্ন দেশের কয়েকটি কোম্পানি হতে দ্বিতীয় রাউন্ডের বিনিয়োগ শেষে পাঠাও-এর অর্থমূল্য ৮২০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। গো-জেক ছাড়া দ্বিতীয় রাউন্ডে বিনিয়োগকারী কোম্পানিগুলো হলো,
জীবনে চলার পথে আসে নানা বাঁধা। পথচলার শুরু হতে না হতেই থমকে দাঁড়াতে হয় কখনও কখনও। বুদ্ধিমত্তা আর কৌশল প্রয়োগ করে পেরিয়ে যেতে হয় সেই বাঁধা। অক্লান্ত
বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের পোশাকের বড় সমস্যার নাম- ব্র্যান্ড ইমেজ। নিরাপত্তাহীন কর্মপরিবেশ এবং কম দামি পোশাকের রফতানিকারক দেশ হিসেবে দুর্নামও রয়েছে এখনও। এটি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি পুরোপুরি। বিদেশি
প্রত্যেক সফল মানুষেরই জীবনে একটি গল্প থাকে। তাকে ঐ সফলতার জন্য অনেক কষ্ট ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়েছে। পাড়ি দিতে হয়েছে অনেক কন্টকাকির্ন পথ। যাদের পরিশ্রমের ফল
কাজ শুরু করার সাথে সাথেই কি সফলতা আসে? নিশ্চয় না। জীবন যেমন পুষ্পশয্যা নয় তেমনি সফলতাও রাতারাতি ধরা দেয় না। সফলতাকে অর্জন করে নিতে হয়। কঠোর পরিশ্রম,
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে রি সার্কুলাইটিং একুয়া কালচার্স সিস্টেম বা আরএএস পদ্ধতি ব্যবহারে সফলতা এসেছে ময়মনসিংহে। গবেষকরা মনে করছেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয় এই মাছ চাষ বাংলাদেশের
মরুভুমিতে বালু বিক্রি, সমুদ্রপাড়ে দাঁড়িয়ে বাতাস বিক্রি, অথবা বরফের দেশে ফ্রিজ বিক্রি সহজ কাজ নয়। অথচ এমন কিছু মানুষ আছে যারা শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাস আর বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে
শুরুতেই প্রচ- হোচট খেয়েছিলেন। তপ্ত রোদে রাজধানী ঢাকার পিচঢালা পথে হেটে-হেটে শরীরের ঘাম ঝড়িয়েছেন দিনের পর দিন। তবুও ক্লান্ত হয়ে ভেঙে পড়েননি তিনি। ধানমন্ডি থেকে বাংলামোটর, যাত্রাবাড়ি
মসৃণ ও প্রশস্ত রাস্তা চাই। চাই আমলাতান্ত্রিক জটিলতামুক্ত প্রশাসনিক সমন্বিত সহযোগিতা। উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে এর চেয়ে বেশি কিছু প্রয়োজন নেই। আসলে, আমাদের তরুণরা অনেক বেশি প্রত্যয়ী