স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময়ই কম্পিউটারের আলাদা আলাদা যন্ত্রাংশ একসঙ্গে সংযুক্ত করে ব্যবহারোপযোগী করার মাধ্যমে জীবনের প্রথম উপার্জন শুরু করেন মোহাম্মদ আজিজুল হক। তাঁর সঙ্গে এ কাজে
ফরাসি কোম্পানি লরাঁ দে লা ক্লার্জারির (এলডিএলসি) বস যখন তাঁর কর্মীদের আগের মতো একই বেতনে সপ্তাহে চার দিন কাজ করতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তখন অনেকেই তাঁকে পাগলই
এক চাইনিজ যোদ্ধা তার স্ত্রীকে নিয়ে বাসা থেকে বেশ দূরের একটা লেকে ঘুরতে গিয়েছিল। দুজন মিলে প্যাডেল বোটে করে মনের সুখে লেকের স্বচ্ছ জলের সৌন্দর্য অবগাহন করছে।
ছোট্ট একটা শহর। সেখানে সবচাইতে বড় ডাক্তার হইয়া পড়িল এক নাপিত। ছোটখাট অসুখে এটা ও্টা ঔষধ দিয়াই নয়, ফোঁড়া কাটা হইতে আরম্ভ করিয়া রোগীর পেট চিরিয়া রোগীর
এক লোকের চারজন স্ত্রী ছিল। লোকটা তার ৪র্থ স্ত্রীকেই বেশী ভালোবাসতো এবং যত্ন করতো। সে তার ৩য় স্ত্রীকেও অনেক ভালোবাসতো এবং বন্ধু বান্ধবদের সামনে স্ত্রীর প্রশংসা করতো।
আমাদের দেশে নারীরা এমন কিছু সমস্যা মোকাবিলা করেন যেটা একই সমাজের একজন পুরুষকে মোকাবিলা করতে হয় না । তবুও অনেক নারী আছেন যারা জীবন সংগ্রামে লড়াই করে
জীবনের প্রথম চাকরির বেতন ছিল খুবই সামান্য। হাতে কিছুই থাকতো না মাস শেষে। নানা চড়াইউতরাই পার করে যখন ভালো একটি চাকরিতে যোগ দিয়েছেন, তখন সন্তানের মা হয়েছেন।
ব্যবসা জগতে অনেকেই সাফল্য পেয়েছেন অনেকে আবার পাননি। কিন্তু কোন কৌশলে তারা সাফল্য পেয়েছেন, এ বিষয়টি অনেক মানুষেরই কৌতুহলের বিষয়। একজন সফল ব্যবসায়ী প্যাট ফ্লিন জানিয়েছেন তার
ভারতের সবচেয়ে বড় হোটেল চেইন ওয়ো রুমসের (ওওয়াইও) প্রতিষ্ঠাতা রিতেশ আগারওয়ালের উদ্যোক্তা হওয়ার শুরুটা যেন একেবারেই গল্পের মতো। পুরোপুরি নিজের চেষ্টায় ২৮ বছর বয়সী রিতেশ এখন ভারতের
কামাল কাদীর বাংলাদেশের সমান বয়সী। জন্ম একাত্তর সালের ৪ মার্চ। যুদ্ধ শুরু হওয়ার ঠিক ২২ দিন আগে। জন্মই সংঘাতময় একটি পরিবেশের মধ্যে। এরপরে স্বাধীন বাংলাদেশ আর কামাল
ছোট স্টলটি নানা পণ্যে ঠাসা। মানিব্যাগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ, পাসপোর্টের কাভার, জ্যাকেট কী নেই সেখানে। সবই চামড়ার তৈরি। সেসব পণ্য বিক্রি করছেন একজন নারী।